Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, শেরপুরের ওয়েব পোর্টালে আপনাকে স্বাগমত। ****** “এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদী না থাকে” মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত এই নির্দেশনা বাস্তবায়নের লক্ষে অত্র দপ্তরের অফিস প্রাঙ্গন, ক্যাম্পাস, হোস্টেল এবং খামারসহ বিভিন্ন পতিত জমিতে উপযোগী ফসল/ফল আবাদের জন্য পুষ্টিবাগান ও ইনোভেশন কর্ণার, শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক প্লটসহ বিভিন্ন কার্যক্রম বর্তমান চলমান আছে।-----------------------------কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট শেরপুর কর্তৃক  এটিআই কৃষি খামারে ধান ক্ষেতের ক্যানভাসে নির্মিত হয়েছে জাতীয় পতাকা।---------------------- শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক প্লটে সবজির ক্যানভাসে নির্মিত হয়েছে বাংলাদেশের মানচিত্র ও সৃতিসৌধ। 


এক নজরে

                   

কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট , শেরপুর

স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে কৃষকদের নিকট কৃষির আধুনিক প্রযুক্তি পৌঁছে দিতে ও কৃষিতে দক্ষ জনবল তৈরির লক্ষ্যে যে প্রতিষ্ঠানটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে, তা হচ্ছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর প্রশিক্ষণ উইং এর নিয়ন্ত্রনাধীণ একটি প্রতিষ্ঠান হল কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট,শেরপুর।কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর এর মাঠ পর্যায়ে  দক্ষ জনবল সরবরাহের জন্য এসএসসি পরবর্তী ০৪ বছর মেয়াদী কৃষি ডিপ্লোমা কোর্সটি কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট,শেরপুর পরিচালনা করে । এছাড়া মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা পর্যায়ে দক্ষ কৃষি প্রশিক্ষক তৈরির জন্য উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতায় বি.এজি.এড. কোর্সটি ও অত্র প্রতিষ্ঠানে পরিচালনা করা হয়।

ময়মনসিংহ  অঞ্চলে ( ময়মনসিংহ,শেরপুর,জামালপুর ও নেত্রকোণা ) কৃষিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরির লক্ষ্যে সরকারীভাবে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট, শেরপুর একমাত্র প্রতিষ্ঠান। ১৯৫৭ সনে ভূমি অধিগ্রহনের মাধ্যমে শেরপুর জেলার গৃর্দ্দানারায়ণপুর এলাকায়  প্রায় ৪৩ একর জমিতে  এই প্রতিষ্ঠানটির স্থাপনের কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৫৮ সনে ০১ বছর মেয়াদী কৃষি ডিপ্লোমা কোর্স শুরু হয়। এরপর ১৯৮৭ সালে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ০২ বছর মেয়াদী এবং ১৯৮৯ সাল থেকে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড , ঢাকা এর অধীনে ০৩ বছর মেয়াদী কৃষি ডিপ্লোমা কোর্স চালু হয়। বর্তমানে  অত্র প্রতিষ্ঠানে ০৪ বছর মেয়াদী ৮ পর্ব ভিত্তিক কৃষি ডিপ্লোমা কোর্স চালু আছে।

শেরপুর শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এ ক্যাম্পাসে ২ টি একাডেমিক ভবন, ১ টি ল্যাব , ১ টি ছাত্রাবাস, ১ টি ছাত্রীানবাস, ১ টি খেলার মাঠ, গবেষণার জন্য ২ টি খামার, ১ টি মসজিদ ও ১ টি মন্দির রয়েছে।কর্মকর্তাদের জন্য ১ টি রেস্ট হাউজ, ১ টি ডরমেটরি , ১ টি ৪ তলা আবাসিক ভবন ও কর্মচারীদের জন্য ৫ টি কোয়াটার রয়েছে। সবুজে ঘেরা নয়নাভিরাম  এই ক্যাম্পাসে বর্তমানে প্রায় ৫০০ জন ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়নরত আছে।